Видео

হুজুর এরি মধ্যে আমার মৃত ভাগ্নির সামি উনার বাসা ও আলমারির চাবি এবং উনার টাকা পয়সা সব কিছু আমার হাতে দিয়ে বল্লেন আজ এখন থেকে আমি এবং আমার সন্তান এবং আমার সকল কিছুর দায়িত্ব আপনার । হুজুর তারপর থেকে আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার সাথে আরো বেশি সুসম্পর্ক তৈরী হয়ে যায় । হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে এবং উনার সন্তানকে নিয়ে ভিবিন্ন সুন্দর সুন্দর জায়গায় বেড়াতে যেতেন । হুজুর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে যেদিন উনার বাসা নিয়ে আশেন উনার সন্তানকে দেখার সোনার জন্য সেই দিন থেকে আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে সুন্দর সুন্দর কাপড় চুপড় পড়িয়ে এবং পার্লারের মহিলাদেরকে বাসা এনে আমাকে সব সময় সাজিয়ে গোছিয়ে রাখতেন এবং প্রতি সাপ্তাহে একদিন পার্লারের মহিলাদের বাসা এনে আমাকে ফেসওয়াশ এবং বডি ওয়াস এবং আমার মাথার চুল স্টেট এবং আমার হাত পায়ের নক এবং আমার আরো অনেক কিছু পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করে সাজিয়ে রাখতেন । হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার সাথে অনেক বেশি মিশে যান। হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার সাথে অনেক বেশি ফ্রী মাইন্ড কথা বলতে থাকেন এবং আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার সাথে হাসি খুশি ভাবে কথা বলতেন এবং আমার সাথে ইয়ার্কি আড্ডা দিতেন । হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে অনেক বেশি ভাল বেসে ফেলেন । হুজুর আর আমি আমার মৃত ভাগ্নির সামির দয়া মায়া সেবা যত্ন এবং ভাল বাসা পেয়ে আমিও আমার মনে মনে আমার মৃত ভাগ্নির সামিকে ভাল বেসে ফেলি । হুজুর কিন্তু আমি কখনও আমার মৃত ভাগ্নির সামিকে বুঝতে দেই নাই আমি উনাকে ভাল বেসে ফেলেছি । হুজুর আমার মৃত ভাগ্নির সন্তান আমাকে আম্মু বলে ডাকে । হুজুর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে যেদিন থেকে উনার সন্তানকে দেখা সোনা করার জন্য উনার বাসায় নিয়ে গেছেন সেই দিন থেকে উনি আমাকে এবং উনার ছোট সন্তানকে উনার রুমে উনার বিছানায় থাকার জন্য দিয়েছেন আর উনি পাশের রুম থাকতেন।

হুজুর কিন্তু আমার মৃত ভাগ্নির সন্তান প্রতি দিন রাতে অনেক বেশি কান্না কাটি করতো । হুজুর এই ভাবে কিছু দিন চলার পর হুজুর একদিন আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে বল্লেন আপনে সারা রাত একটি বার ঘুমাতে পারেন না আবার সকালে উঠে আমাকে নাস্তা করে খাইয়ে অফিসে পাটাও এই ভাবে চলতে থাকলে আপনে অসুস্ত হয়ে পড়বেন । হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার সাথে আলাপ আলচনা করেন আমরা দুনজন টিক করি আমরা দুনজন এক বিছানায় এক সাথে থাকবো আর আমরা দুনজন দুই পাশে থাকবো আর সন্তান থাকবে আমাদের দুনজনের মাজখানে । আর ছোট সন্তান কান্না কাটির সময় আমরা দুনজন একেক জন একেক বার কোলে নিয়ে শান্ত করার চেষ্টা করবো । হুজুর এই ভাবে কিছু দিন চলার পরও আমার মৃত ভাগ্নির সন্তানের কান্না কাটি বন্ধ করতে পারি নাই । হুজুর তখন হটাৎ একদিন আমার মাথায় একটা বুদ্ধি আশলো আমার মৃত ভাগ্নির সন্তান যখন কান্না কাটি সুর করবে তখন আমার দুধ বের করে আমার মৃত ভাগ্নির সন্তানের মুখে দিয়ে দেখবো সেয়ে আমার দুধ চুষে কান্না কাটি বন্ধ করে কি না । হুজুর তারপর আমি আমার মৃত ভাগ্নির সামিকে কিছু না বলে আমার মৃত ভাগ্নির সন্তান রাতে যখন কান্না কাটি সুরু করেছে তখন আমি আমার মৃত ভাগ্নির সন্তানকে আমার কোলে নিয়ে আমার ম্যাক্সির বোতাম খোলে আমার একটা দুধ বের করে তার মুখে দেই তখন আমার মৃত ভাগ্নির সন্তান কান্না কাটি বন্ধ করে আমার বুকে দুধ চুষতে থাকে আর কিছু সময় আমার বুকে দুধ চুষার পর ঘুমিয়ে পড়ে । হুজুর এরপর থেকে আমি আমার মৃত ভাগ্নির সন্তানকে প্রতি রাতে এবং দিন যখন কান্না কাটি করে তখন আমি আমার ম্যাক্সির বোতাম খোলে আমার একটা দুধ বের করে আমার মৃত ভাগ্নির সন্তানের মুখে দিলে সেয়ে কান্না কাটি বন্ধ করে দিয়ে চুষে চুষে ঘুমিয়ে পড়ে । হুজুর তারপর থেকে আমার মৃত ভাগ্নির সন্তান কান্না কাটি বন্ধ করে দেয়ে। হুজুর তখন একদিন আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে বল্লেন আপনে কি এমন জাদু করেছেন এখন আমার সন্তান আর কান্না কাটি করে না। হুজুর তখন আমি আমার মৃত ভাগ্নির সামিকে বল্লাম আল্লাহ তালার কুদরতের সাহায্যে আপনার সন্তানের জন্য একটা জিনিষ পাটিয়েছেন তাই আল্লাহ তালার রহমতে এখন আপনার সন্তান আর কান্না কাটি করেছে না । কিন্তু আপনার আল্লাহ তালার এই কুদরতি জিনিসটার কথা বলা যাবে না ।

হুজুর তারপর একদিন আমার মৃত ভাগ্নির সামি দেখে ফেলেন আমি আমার বুকের একটি দুধ উনার সন্তানের মুখে দিয়েছি চুষে খাওয়ার জন্য । হুজুর সেই দিন আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার মাথায় উনার উনার হাত বুলিয়ে দিয়ে আমাকে বল্লেন আমি এবং আমার সন্তান তুমার রিন কখনও সুধ করতে পারবো না । হুজুর তখন আমি আমার মৃত ভাগ্নির সামিকে বল্লাম এই সন্তান এখন আমার আর আপনাকে আমি অনেক বেশি মায়া করি শ্রদ্ধা করি সম্মান করি স্নেহ করি আমার মন থেকে তাই আমি মনে করি আপনার সেবা যত্ন করা আমার দায়িত্ব । হুজুর তারপর এই ভাবে ৭ মাস চলার পর একদিন আমার মৃত ভাগ্নির সামি আর আমি রাতে খাওয়া দাওয়া করে বসে আড্ডা দিতেছি এবং ফ্রী মাইন্ড কথা বলতেছি আর আনন্দ ফুর্তি করতেছি তখন হটাৎ আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে বল্লেন আপনে যদি কিছু মনে না করেন তাহলে আমি আপনাকে একটা কথা বলতে পারি । হুজুর তখন আমি বল্লাম আচ্ছা বলেন আমি কিছু মনে করবো না । হুজুর তখন আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার আরো কাছে এশে বশলেন আর আমার একটি হাতে দরে আমাকে বল্লেন এই কথা তুমি কাউকে বলতে পারবে না আর তুমি যদি আমার কথা না রাখো তাহলে আমি মরে যাবো । হুজুর তখন আমি আমার মৃত ভাগ্নির সামির মুখে আমার একটি হাত দিয়ে বল্লাম তুমি মরে যাবে এই কথা আর কখনও বলবে না । তুমি কি বলতে চাও বলো। হুজুর তখন আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে বল্লেন আমি তুমাকে যেদিন আমার বাসায় নিয়ে আশছি আর তুমাকে দেখে এবং তুমার সেবা যত্ন পেয়ে এবং তুমি আমার সন্তানকে যে ভাবে তুমার নিজের সন্তানের মথ তুমার বুকের দুধ চুষিয়ে লালন পালন করে বড় করতেছো দেখে আমি তুমাকে অনেক অনেক দিন আগে থেকে ভাল বেসে ফেলেছি এবং আমি তুমাকে আমার বুকের মাজে জায়গায় দিয়ে তুমার জন্য আমার মনের মধ্যে এবং আমার বুকের ভাল বাসার জন্ম দিয়ে তুমার জন্য আমার মনে এবং আমার বুকে ভাল বাসা ভরিয়ে রেখেছি । হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার হাত উনার টুঠের কাছে নিয়ে একটা কিছ করলেন আর আমার হাত নিয়ে উনার বুকের সাথে চেপে ধরে রাখলেন । হুজুর তখন আমি আমার মৃত ভাগ্নির সামির কথা সুনে আর আমার প্রতি উনার পবিত্র ভাল বাসা থেকে আমি কান্নায় ভেঙ্গে পড়ি । হুজুর তখন আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার মাথা উনার বুকের মধ্যে নিয়ে ধরে রাখলেন ।

হুজুর তখন আমি কান্না ভরা কন্ঠে আমার মৃত ভাগ্নির সামিকে বল্লাম আপনার বুকে আশ্রয় পাওয়া আমার জন্য অনেক বড় ভাগ্যের বেপার । হুজুর তারপর আমি কান্না ভরা কন্ঠে আরো বল্লাম আমি আপনার বয়সে অনেক বড় আর আমি একটি বিবাহিত মধ্য বয়সী বিধবা মহিলা । আর আমি আপনার যোগ্য নায় । হুজুর তখন আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে বল্লেন আমি তুমাকে ভাল বেসেছি এবং আমি তুমাকে বিয়ে করতে চাইতেছি আমি তুমার সম্পর্কে সব কিছু দেখে এবং যেনে । আর আমি তুমাকে আমার মন থেকে ভাল বাসি আর আমি আমার মন থেকে বলেছি আমি তুমাকে বিয়ে করে সংসার করার জন্য । হুজুর তখন আমি আমার মৃত ভাগ্নির সামিকে বল্লাম আমি তুমার সম্পর্কে আপন খালা শাশুড়ী । আর আমার আপন বোন তুমার আপনার শাশুড়ী আর আমার বোন তুমার শাশুড়ী জানলে অনেক বেশি দুঃখ্য কষ্ট পাবেন। আর আতিয় সজন সবাই জানলে তুমাকে আর আমাকে অনেক বেশি কটুক্তি কর ভাষায় কথা বলবে। হুজুর তখন আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে বল্লেন তুমি আর আমি আমরা দুনজন রাজি থাকলে কে কি বল্ল তাতে তুমার আমার কিছু আশে যায় না । হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার হাত পায়ে দরে কান্না কাটি সুরু করলেন । হুজুর তখন আমি আমার মৃত ভাগ্নির সামির হাত থেকে আমার দুটি পা ছাড়িয়ে নিয়ে উনাকে আমার বুকের সাথে জড়িয়ে দরে কান্না কাটি করে বল্লাম আমি তুমার পস্তাবে রাজি । হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে জড়িয়ে দরে আদর সুহাগ দিলেন । হুজুর তারপর থেকে আমরা দুনজন সামি স্ত্রী মথ কথা বলতাম এবং আমার দুনজন সামি স্ত্রী মথ চলা ফেরা করতাম । হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি উনার বন্ধু বান্ধব এবং উনার পরিচিত এবং উনার আতিয় সজনের কাছে আমাকে নিয়ে বেড়াতে যেতেন এবং সবার কাছে আমাকে পরিচিত করিয়ে দিতেন আমি উনার বিবাহিত স্ত্রী । হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমাকে নিয়ে এবং সন্তানকে নিয়ে ভিবিন্ন জায়গায় ভিবিন্ন রিসোর্টে বেড়াতে নিয়ে গিয়ে থাকতেন এবং কেউ জিজ্ঞাসা করলে বলতেন আমরা সামি স্ত্রী । হুজুর আর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার সাথে সব সময় যৌন মিলন করতেন । হুজুর এই ভাবে অনেক দিন চলার পর আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার বোন উনার শাশুড়ীকে খবর দিয়ে নিয়ে আশেন উনার বাসায় । হুজুর তারপর আমার বোন উনার শাশুড়ীকে নিয়ে আশার পর আমার মৃত ভাগ্নির সামি উনার দুই পায়ে দরে কান্না কাটি করে বল্লেন উনি আমাকে ভাল বাসেন আর উনি আমাকে বিয়ে করতে চান আর উনি আমাকে উনার বাসায় নিয়ে আশার কিছু দিন পর থেকে উনি আমার সাথে সামি স্ত্রী মথ যৌন মিলন করতেছেন।

হুজুর তারপর আমার বোন উনার শাশুড়ী উনি আমার মৃত ভাগ্নির সামিকে উনার দুই পা থেকে তুলে নিয়ে বল্লেন আচ্ছা কোন সমস্যা নায় । হুজুর তারপর আমার বোন উনার শাশুড়ী উনি আমার নাম দরে বল্লেন তুমি কি রাজি । হুজুর তখন আমি আমার মাথা নিচের দিকে দিয়ে বল্লাম আমিও উনাকে ভাল বাসি আর আমিও উনার কাছে বিয়ে বসতে রাজি। আর আমরা দুনজন এক মথ হয়ে একজন আরেক জনকে ভাল বেসেছি আর আমরা দুনজন এক মথ হয়ে আজ এতো দিন যাবত যৌন মিলন করতেছি আর আমি উনাকে আমার সামি হিসেবে মেনে নিয়ে উনার সাথে সংসার করতেছি এবং উনিও আমাকে উনার স্ত্রী হিসেবে মেনে নিয়ে সংসার করতেছেন। হুজুর তারপর আমার বোন উনার শাশুড়ী আমার মৃত ভাগ্নির সামিকে বল্লেন এতো দিন দেরে তুমরা দুনজন আমাকে বল্লে না কেনো এই ভাবে যৌন মিলন করা সটিক হয় নাই । হুজুর তখন আমি এবং আমার মৃত ভাগ্নির সামি আমার বোন উনার শাশুড়ী উনাকে বল্লাম আমরা দুনজন নিজে নিজে কালিমা পড়ে এবং আমরা দুনজন দুই রাকাত নফল নামাজ পড়ে আল্লাহ তালাকে শাক্ষি রেখে বিয়ে করে যৌন মিলন করতেছি এবং এতো দিন দরে সংসার করতেছি । হুজুর তারপর আমার বোন উনার শাশুড়ী উনি আমার মৃত ভাগ্নির সামিকে বল্লেন তুমি একজন কাজী সাহেবকে এবং একজন আলেমকে বাসায় নিয়ে আশো এখন আমি তুমাদের দুনজনকে আজ এখন আমি নিজে থেকে বিয়ে দিবো। আর তুমাদের সম্পর্কের কথা কাজি সাহেবকে এই ইমাম সাহেবকে বলবে না । হুজুর তারপর আমার মৃত ভাগ্নির সামি উনি সাথে সাথে গিয়ে একজন কাজী সাহেবকে এবং একজন ইমাম সাহেবকে সাথে করে নিয়ে আশেন। হুজুর তারপর কাজী সাহেব আমাদের কাবিন লিখলেন আর ইমাম সাহেব বিয়ের খুতবা পড়লেন তারপর কাজী সাহেবের কথা মথ আমরা দুনজন বলি আর আমার বিয়ে করি।

হা যাবে।